ডোমারে বিয়ের ১০ দিনের মাথায় স্ত্রী ৪ মাসের অন্তঃ সত্তা
মোঃ বাদশা প্রমানিক নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারের ভোকডাবুড়ি ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ডের বিওপি বাজার বাকালি হাউস সংলগ্ন এলাকার আসাদুল ইসলামের ১৪ বছরের মেয়ে রাশেদা আক্তার এর সাথে ঘটেছে এ ঘটনাটি। আজ থেকে বারো দিন আগে পার্শ্ববর্তী গ্রামে বিয়ে হয় তার। বিয়ের পর তার শারীরিক অবস্থা দেখে স্বামীর সন্দেহ হয়। আমাকে ডোমার বোড়াগাড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে আল্ট্রাসনো করে জানতে পারে আমার পেটে চার মাসের বাচ্চা আছে। এ ঘটনার কথা জানতে পেরে তাকে তালাক দেয়।
এ বিষয়ে অভিযোগকারিনীর জানাস, আমি ছাগলকে ঘাস খাওয়ানোর জন্য বর্ডারে নিয়ে গেলে পার্শ্ববর্তী মৃত বাচছা মিয়া ছেলে মজিবুল ইসলাম আমাকে জোর করে একটা বাড়িতে নিয়ে যায়। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক শারীরিক মেলামেশা করে। আমি যখন বাড়িতে থাকি আমার মা বাবা বাড়িতে না থাকলে আমার বাড়িতে এসে মাফলার দিয়ে বুক বেঁধে আমার মেলামেশা করে। তাছাড়া আমি যখন মাদ্রাসা যাই তখন মাদ্রাসার রাস্তায় আমাকে আটকিয়ে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে মেলামেশা করে। আমি জানিনা আমার পেটে তার সন্তান এসেছে। বিয়ের পর আমার শারীরিক অবস্থা দেখে স্বামী ডাক্তারখানায় নিয়ে আলট্রাসনো করে জানতে পারে আমি চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এটা জেনে আমাকে চার দিন আগে তালাক দেয়। এখন আমি কি করবো? আমি আমার এ অবস্থার জন্য মজিবুল ইসলামের বিচার চাই এবং বিচারে তার ফাঁসি চাই।