মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৫৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি:

বিজ্ঞপ্তি : বাংলাদেশের সবগুলো বিভাগের প্রতিটি জেলা, উপজেলা কলেজপর্যায়ে সংবাদদাতা/প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা অনলাইন সংবাদ প্রকাশনার সাথে সংবাদ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতে ইচ্ছুক তারাই কেবল এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে পারবেন। আগ্রহী দক্ষ সংবাদ প্রতিনিধিদের আমাদের কাছে -মেইল মারফত সিভি জমা দিতে হবে। www.dainikcrimesin@gmail.com আপনার সিভি জমা দেয়ার পর থেকে প্রতিনিধি বাচাই কার্যক্রমে নিয়োজিত টিম আপনাদের সিভি পর্যালোচনা করে -মেইল মারফত বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আপনাদের জানাবে সংবাদ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতে পারবে কি না। মোবাইল: ০১৭১১-০০৭২৭২

ব্রেকিং নিউজ :
মাধবপুরে ক্ষতিকারক কীটনাশক এর ওপর ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান । দৈনিক ক্রাইমসিন সিলেট বিভাগের বর্ষসেরা ! সাংবাদিক মৌলভীবাজারে ইকবাল হোসেন রিংকু । দৈনিক ক্রাইমসিন বেজুড়া মারকাযুল কোরআন মাদ্রাসার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ পাগড়ি প্রদান ও দোয়া মাহফিল অনুষ্টান । দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে ! জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন।দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে ! ভারতীয় চোরাই পণ্য উদ্ধার: গ্রেফতার ১।দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে !গলায় ফাঁস দিয়ে চা শ্রমিকের আত্মহত্যা।,দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে ! ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ ঝড়ল অটোরিকশা যাত্রীর । দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে দেশ রূপান্তরের প্রতিষ্টাবার্ষিকী পালিত । দৈনিক ক্রাইমসিন মাধবপুরে ফেনসিডিল #পাচারকালে নারী আটক। দৈনিক ক্রাইমসিন হবিগঞ্জের মাধবপুরে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা শিবির। দৈনিক ক্রাইমসিন

“জাতিসঙ্ঘ” বিশ্ব হাত গুটিয়ে বসে থাকলে আরেকটি রোহিঙ্গা গণহত্যা হবে।দৈনিক ক্রাইমসিন

আন্তর্জাতিক নিউজ ডেক্স:

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের দুর্বল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে রক্ষা করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ‘আরো দায়িত্বশীল হওয়ার’ আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির পরিস্থিতি তদন্তের দায়িত্বে থাকা জাতিসঙ্ঘের স্বাধীন কার্যক্রম বিশেষজ্ঞ। তিনি জাতিসঙ্ঘের বিশেষ প্রতিবেদক হিসেবে পরিচিত। নাম টম অ্যান্ড্রুস। তিনি মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের পর সতর্ক করেছেন যে ‘বিশ্ব হাত গুটিয়ে বসে থাকলে আবারো ২০১৭ সালের পুনরাবৃত্তি হবে’।


ছয় বছর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছিল রোহিঙ্গা সম্প্রদায়। সামরিক দমন পীড়নে হাজার হাজার রোহিঙ্গা নিহত হয়েছিল এবং দশ লাখেরও বেশি মানুষকে অন্য দেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল।

টম অ্যান্ড্রুস সতর্ক করেছেন যে যারা সে সময় ‘গণহত্যা চালিয়েছিল’ তারাই এখন দেশ নিয়ন্ত্রণ করছে এবং ‘রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার রক্ষা তাদের অগ্রাধিকার নয়’।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানরা কয়েক দশক ধরে সহিংসতা, বৈষম্য এবং নিপীড়নের শিকার হয়েছে। কিন্তু ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্যের উত্তরে দেশটির সামরিক বাহিনী সবচেয়ে নৃশংস অভিযান শুরু করে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই সহিংসতার ফলে আন্তর্জাতিক আইনে গুরুতর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। জান্তা সমগ্র গ্রাম জ্বালিয়ে দেয় এবং সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। যাদের অর্ধেক শিশু। কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে এখন প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে।

সম্প্রতি মিয়ানমারে একটি অনুসন্ধান চালিয়ে ফিরেছেন অ্যান্ড্রুস। এবং নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের কাছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির পরিস্থিতি নিয়ে তার প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছেন।

আরব নিউজকে তিনি বলেছেন, ছয় লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা এখন রাখাইন রাজ্যে বসবাস করছে। এদের মধ্যে এক লাখ ৩০ হাজার অস্থায়ী বন্দিশিবিরে আছে।

অ্যান্ড্রুস বলেন, ‘যারা গ্রামে বাস করছে, তাদেরও ঘেরাও করে রাখা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘মানুষগুলো নিজ গ্রামে বন্দী হয়ে আছে। তাদের বলতে গেলে কোনো অধিকার নেই। এই অবস্থার মধ্যে বসবাস করা খুব, খুব যন্ত্রণাদায়ক।’

জতিসঙ্ঘের এই বিশেষ প্রতিবেদক বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো নৃশংসতার জবাবদিহিতার অভাবে তাদের মধ্যে ব্যাপক হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্র : আরব নিউজ

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত